মনোহরপুর ইউনিয়ন আমাদের সোনার কিছু সোনার গ্রাম রয়েছে।যেখানে রয়েছে শিক্ষিত মানব সম্পদ।মনোহরপুর ইউনিয়ন শিক্ষা দীক্ষায় অতুলনীয়।সংস্কৃতিতে অনেক বেশী এগিয়ে রয়েছে। ইউনিয়নের ভূ-প্রকৃতি ও ভৌগলিক অবস্থান এই ইউনিয়নের মানুষের ভাষা ও সংস্কৃতি গঠনে ভূমিকা রেখেছে। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলে অবস্থিত এই ইউনিয়ন ভাষার মূল বৈশিষ্ট্য বাংলাদেশের অন্যান্য ইউনিয়নের মতই, তবুও কিছুটা বৈচিত্র্য খুঁজে পাওয়া যায়। যেমন কথ্য ভাষায় আকারের বিকৃতি এবং মহা প্রাণ ধ্বনি অনেকাংশে অনুপস্থিত, অর্থাৎ ভাষা সহজী করণের প্রবণতা রয়েছে।হিন্দু অধ্যুষিত এ এলাকার মানুষের আচার-আচরণ, খাদ্যাভ্যাস, ভাষা, সংস্কৃতিতে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে।এই এলাকার ইতিহাস পর্যালোচনায় সভ্যতার তেমন কোন নিদর্শন পাওয়া যায় না। তবে ইংরেজ আমলের কয়েকটি নীল কুঠির ধ্বংসাবেশেষ এবং দমদম পীরের ডিবি নামক একটি নিদর্শন পাওয়া যায়। তবে বিস্তারিত কিছু জানা যায় না।। এ এলাকায় মুসলিম,হিন্দু ব্রাক্ষণ,ক্ষয়িত্র,নমশুদ্র,ঋষি, খ্রিষ্টান, রাজবংশী মুণ্ডা ক্ষুদ্র জাতিসত্বা বসবাস করে কিন্তু তাদের কোন নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি নেই । পল্লী অঞ্চলের জারী,সারি,ভাটিয়ালী,যাত্রা,আধুনিক গান,পল্লী গীতির শিল্পী জসীম উদ্দিন বাংলাদেশ বেতারের জাতীয় পুরষ্কার প্রাপ্ত সমাধীক পরিচিত একটি নাম।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস