১।মনোহরপুর(বয়ারখোলা)ঐতিহ্যবাহি রাধা-কৃষ্ণ মন্দির ও খাকুন্দী শ্রীশ্রী জগদ্ধাত্রী পুজা মন্দির
শত বছরের কাল পরিক্রমায় মনোহরপুর ইউনিয়নস্থিত বয়ারখোলা গ্রামে শ্রীশ্রী রাধা কৃষ্ণ মন্দির রয়েছে। এই মন্দিরে প্রতি বছর ফালগুন মাসে অমাবস্যা পুর্ণিমাতে মহাসমারোহে তিন দিনব্যাপী বিভিন্ন পুজা ও অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। এ পুজানুষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে— প্রথম দিন অধিবাস ও সমবেত উপাসনা। দ্বিতীয় দিন উষালগ্নে মঙ্গল আরতি, প্রভাতী শিবসঙ্গীত, শিবপূজা, বিষ্ণুপূজা, গুরুপূজা, সপ্তসতী চণ্ডী পাঠ, পুষ্পাঞ্জলি ও দুপুরে মহাপ্রসাদ বিতরণ। বিকালে ধর্মসভা ও বিশ্বশান্তিকল্প্পে সমবেত প্রার্থনা এবং রাতে স্মৃতি মন্দিরে মহাশক্তির পূজা ও সমবেত প্রার্থনা। তৃতীয় দিন শীতলা দেবীর পূজা ও হোম। এ উপলক্ষে বিভিন্ন গ্রাম থেকে ভক্তবৃন্দ এখানে আসেন।এছাড়া,যশোর, মনিরামপুর, সিলেট, ঢাকা ও নারায়নগঞ্জ জেলা সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা এবং ভারত হতে বহু পুন্যার্থীর শুভাগমন ঘটে।
যাতায়াত - মনিরামপুর উপজেলা গেইট থেকে মটরসাইকেল,বাস,ইটালি বাইক,নছিমন,করিমন,আলম সাধূ যোগে মনোহরপুর বাজারে আসা যায়।তারপর ।
ভাড়ার হার- ১৫ -২০ টাকা। (জনপ্রতি)
২। মনোহরপুর জামে মসজিদ।
সুদুর সৌদি আরব থেকে ৩৬০ মতান্তরে ৩৫০ জন আওলিয়া মনোহরপুর এলাকায় ইসলাম প্রচারের জন্য আগমন করে। তাদের মধ্য থেকে হযরত বায়তুস্ ছালাম মনোহরপুর গ্রামে আসেন এবং এখানেই তিনি ইসলাম ধর্মের ব্যাপক প্রসার ঘটান। যার নির্দশন এখনকার এই মসজিদ। প্রতি দিন এই মসজিদে শত শত মুসল্লি নামাজ আদায় করেন। বিভিন্ন বার্ষিক ওরশ ও মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। বর্তমানে এখানে একটি এতিমখানা সহ মাজার উন্নয়নের কাজ চলতেছে।
যাতায়াত - মনিরামপুর উপজেলা গেইট থেকে মটরসাইকেল,বাস,ইটালি বাইক,নছিমন,করিমন,আলমসাধূ যোগে মনোহরপুর বাজারে আসা যায়।
ভাড়ার হার- ১৫ -২০ টাকা। (জনপ্রতি)
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS